উনিশ শতকের শেষের দিকে ও বিংশ শতকের শুরুর দিকে মন্দিরটি বিখ্যাত হয়। জানা যায় যে “সিদ্ধেশ্বরী” নাম থেকে মন্দিরটির নামকরণ হয়। চাঁদ রায় নামের এক ব্যক্তি মন্দিরটি প্রতিষ্ঠা করেন বলে মনে করা হয়
হিংস্র বন্যপ্রাণীদের সাথে প্রতিনিয়ত লড়াই করে সাধনায় সিদ্ধিলাভ করেন স্বামী চিন্তাহরণ পুরী মহারাজ। ১৯৫৫ সালে ছোটো একটি মাটির ধ্যান মন্দির নির্মাণ করেন তিনি।
সতী মায়ের একান্ন শক্তিপীঠের অন্যতম হলো শেরপুর জেলার করতোয়া নদীর তীরে অবস্থিত ভবানীপুর শক্তিপীঠ। সনাতন ধর্মাবলম্বীদের একটি পবিত্র তীর্থস্থান এই ভবানী মা।
হাটিকুমরুল নবরত্ন মন্দির সিরাজগঞ্জ জেলার প্রাচীন ও মধ্যযুগীয় প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন যাকে প্রথম দেখায় প্রায়ই দিনাজপুরের কান্তজিও মন্দির বলে মনে করাটাই স্বাভাবিক
পুঠিয়া রাজবাড়ি বাংলাদেশের এক অতি প্রাচীন স্থাপত্যশৈলী নির্দশন যা বছরের পর বছর আমাদের প্রাচীন সংস্কৃতিকে এক দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। এই রাজবাড়ি হতে কিছুটা সামনের দিকে এগিয়ে যেতে চোখে পড়ে রাজবাড়ির বড় শিব মন্দিরটি
এক রহস্যঘন আরাধনীয় কালী বিগ্রহের নাম উল্টা পাতাল কালী সীতাকুণ্ডের পাহাড়ের খাদে অবস্থিত। পাথর শিলা খন্ডে খোদাইকৃত উলটা এই মায়ের বিগ্রহটি স্বয়ং প্রকাশিত হয়েছে বলেই
সিলেট শহর হইতে ৩ কিলোমিটার দক্ষিণে সিলেট ফেঞ্চুগঞ্জ সড়কের পশ্চিম পাশ্বে জৈনপুর গ্রামে সত্যযেগের সেই দিনে সতীদেবীর ৫১টি দেহ খন্ডের একটি দেহাংশ গ্রীবা (গন্ডদেশের পেছন দিকটা, কন্ঠ নয়) পতিত হয়েছিলো।