শ্রী শ্রী বুড়াকালী মায়ের বিগ্রহ মন্দির
অবস্থান:
জেলাঃ চট্টগ্রাম
উপজেলাঃ পটিয়া
গ্রামঃ ধলঘাট
ইতিহাস:
চট্টগ্রাম জেলার পটিয়া উপজেলার ধলঘাট নামক গ্রামে অবস্থিত সু-প্রাচীন শক্তিপীঠ জগৎ জননী শ্রী শ্রী মা বুড়াকালী’র বিগ্রহ ও মন্দির। আর এই মন্দিরে আরাধ্য দেবী হিসেবে আছেন জগজ্জননী শ্রী শ্রী মা বুড়াকালী, নিজেই স্বয়ং আবির্ভূতা এবং স্ব-বিভূতিময়ে প্রকটিত। প্রসিদ্ধ ও জাগ্রত মায়ের এই বিগ্রহটিতে মায়ের পাদপদ্ম দর্শন করতে সারাবছর ভক্তবৃন্দরা এখানে ভীড় করে। মায়ের সেই রুপ-মহিমা এবং লীলা আজও বিরাজিত সেই মায়ের মন্দির প্রাঙ্গন জুড়ে। আনুমানিক প্রায় ৫৫০ বছর আগে পটিয়া উপজেলার ধলঘাট গ্রামে জগজ্জননী শ্রী শ্রী বুড়াকালী মা উদিতা হয়েছেন। এই মন্দিরটি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন রাজা রাম দত্ত।
শ্রী শ্রী বুড়া কালী মায়ের মন্দিরটিকে বাংলাদেশের তন্ত্র-মন্ত্র ও বৈদিক সাধনার পীঠস্থান হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়। তৎকালীন ভারত থেকে আগত দত্ত পরিবারের রাজা রাম দত্ত স্বপরিবার নিয়ে বাংলাদেশে রওনা হয়েছিলেন। তখন তারা কলিযুগে আবির্ভূত দেবাদিদেব মহাদেব শম্ভুনাথ-এর দর্শন করতে গিয়েছিলেন। দর্শন শেষে তারা বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রান্তে ও গ্রামে ভ্রমন করতে লাগলেন। এভাবে বিভিন্ন গ্রাম এবং প্রান্ত ভ্রমন শেষে তাদের আবাসস্থল হয় চট্টগ্রাম জেলার পটিয়া উপজেলাধীন ধলঘাট গ্রামে। হঠাৎ একদিন দত্ত পরিবারের রাজা রাম দত্ত’কে জগজ্জননী মা স্বপ্ন দেখালেন এবং বললেন, “আমি একটা নিমবৃক্ষের মধ্যে বিরাজ করছি, তুই কঠোর সাধনা ও তপস্যার মাধ্যমে আমার দর্শন পাবি”। লোকমুখে শোনা যায়, রাজা স্বপ্নাদেশ পেয়েছিলেন এইভাবে
“যে কাঠে বাঁচে মানুষের প্রাণ,
সেই কাঠ দিয়ে প্রতিষ্ঠা হবে দেবীর প্রান”
এরপর থেকে রাজা সেই নিম বৃক্ষের তলে গিয়ে কঠোর তপস্যা করতে লাগলেন। রাজার কঠোর তপস্যায় মা সন্তুষ্ট হয়ে রাজাকে আবার স্বপ্নে আদেশ দিলেন, “আমি এই ফাল্গুন মাসের অমাবস্যা তিথিতে রাত ১২ টায় নিমকাষ্ঠ থেকে আবির্ভূত হবো।” সেদিন ছিল শনিবার, মায়ের স্বপ্নাদেশ পেয়ে রাজা খুশি হয়ে মহাধূমধামে বাদ্য-বাজনা এবং সৈন্য সামন্ত নিয়ে নিমবৃক্ষতলে গিয়ে মায়ের পূজার্চনা শুরু করতে লাগলেন। তারপর ঠিক রাত ১২ টায় মা নিমবৃক্ষ থেকে আবির্ভূত হয়ে এক দিব্য মূর্তিরুপ ধারন করলেন। রাজা তখন জগজ্জননী মাকে পেয়ে মহা আনন্দে বাড়ীতে নিয়ে গেলেন। নিজ বাড়ীতে নিয়ে রাজা রাম দত্ত সেখানেই মার পূজার্চনা করতে শুরু করলেন। সেই রাত্রে পুনরায় জগজ্জননী মা রাজাকে স্বপ্নাদেশ দিলেন, “তুই আমাকে এখানে রাখিস না, তুই আমাকে আমার জায়গায় স্থাপন কর, আমি সেখানে পুজিত হব”। আজকে মায়ের অপরূপ এই মূর্তি যে স্থানে আছে সেই স্থানেই নিমবৃক্ষটি ছিল, জগজ্জননী মা’কে রাজা এখানেই স্থাপন করছিলো। মা আরো বললেন, “আমার এই চরণতলে বহু মহাপুরুষ মাতৃসাধক সিদ্ধি লাভ করবে, তাদের নাম সারা উপমহাদেশে ছড়িয়ে পড়বে।” এরপর মায়ের কথামতো একের পর এক মাতৃসাধক মায়ের চরণ তলে সাধনা করতে লাগলেন। এর মধ্যে প্রথম মাতৃসাধক ছিলেন শ্রী শ্রী তারাচরণ পরমহংসদেব, তিনি সাক্ষাৎ মায়ের পাদপদ্ম দর্শন করেছিলেন এবং একজন একনিষ্ঠ ভক্ত ছিলেন মায়ের। এরপর মায়ের পাদপদ্ম দর্শন করেছিলেন ভারতের গুজরাট থেকে আগত মাতৃসাধক সাধুবাবা ওমকারগিরী মহারাজ এবং ভারতের আসামের নাগাল্যান্ড থেকে আগত শ্রী শ্রী সাধুবাবা নারায়নগিরী মহারাজ। এই তিনজন মহাপুরুষদের সমাধি হয়েছে এই মন্দিরের পাশেই। এরপর এপার বাংলা এবং ওপার বাংলা নিয়ে বিভক্ত হয়েছে মায়ের মন্দিরগুলো। এপার বাংলাতে প্রথমে জগজ্জননী বুড়াকালী মায়ের আবির্ভাব হয়েছিলো আর ওপার বাংলায় দক্ষিণেশ্বরের মা, কালীঘাটের মা, তারাপীঠের মা, আদ্যপীঠের মা ও ত্রিপুরেশ্বী মায়ের আবির্ভাব হয়েছিলো। এখানে মায়ের নাম কেন বুড়াকালী হয় তার সঠিক কোনো ইতিহাস জানা যায়নি, তবে তার পূজা হয় দক্ষিণা কালীর পুজার রীতি অনু্যায়ী। বুড়া কালী মায়ের মন্দিরে প্রতিদিন, বিশেষ করে শনিবার ও মঙ্গলবার এবং অমাবস্যায় মায়ের পূজা করা হয়। শ্রী শ্রী বুড়াকালী মায়ের মন্দিরের নির্দিষ্ট কোনো প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী নেই, শ্যামাপুজা বা দীপাবলীর দিনই মায়ের বিশেষ পূজা অনুষ্ঠিত হয়। শ্যামাপূজার অমাবস্যায় হাজার হাজার দর্শক এবং ভক্তবৃন্দের সমাগম হয় শ্রী শ্রী মা বুড়াকালীর মন্দিরে। বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মায়ের শ্রীচরণ দর্শনের জন্য ভক্তবৃন্দরা ব্যাকুল হয়। শ্যামাপূজায় রাত-দিন ব্যাপী মায়ের বিশেষ পূজা করা হয়, এছাড়া এইদিনে ছাগপশু বলিদান, যজ্ঞ, হোম ও পূজার্চনা হয়। তবে মায়ের এই মন্দিরে ভক্তরা দুরারোগ্য রোগ থেকে মুক্তির জন্য মানত করে, বহু ভক্তের দুরারোগ্য ব্যাধি মায়ের আশীর্বাদে সেরে উঠে। জগজ্জননী মা কখনো কোনো ভক্তকে বিমুক করেননি। বুড়া কালীর মায়ের কাছে মানত করে নিঃসন্তান মাও সন্তানের দেখা পেয়েছেন। বর্তমানে ধলঘাটের চেয়ারম্যানের সহযোগিতায় মন্দিরে নতুন শৌচালয় স্থাপনসহ বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজ ভক্তদের জন্য করা হয়েছে। দুর-দুরান্ত থেকে যদি কোনো ভক্তবৃন্দ মায়ের এই মন্দির প্রসাদ আস্বাদন করতে চান তাহলে একদিন আগে থেকে মন্দির কমিটির সাথে যোগাযোগ করে যাবেন। প্রয়োজনে যোগাযোগ করুন- সাগর চক্রবর্তী (০১৮১৯-৬১১২৮৯)
জেলা শহর থেকে মন্দিরে পৌছানোর উপায়ঃ
চট্টগ্রাম শহর থেকে শাহ আমানত সেতু তথা নতুন ব্রীজ এসে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার’গামী অথবা পটিয়া’গামী বাসযোগে জন প্রতি ভাড়া ৩০ টাকায় পটিয়া থানা’র মোড় নেমে ধলঘাট ব্যাংক’গামী সিএনজি যোগে ১৩০-১৫০ টাকায় আর লোকাল সিএনজিতে গেলে জনপ্রতি ৩০ টাকায় পূণ্যময় ” শ্রী শ্রী বুড়াকালী মায়ের বিগ্রহ মন্দিরে” পোঁছে যাবেন।
শ্রী শ্রী চিন্তাহারী সাধনপীঠ
শ্রী শ্রী চিন্তাহারী সাধনপীঠ যোগাশ্রম অবস্থানঃ জেলাঃ চট্টগ্রামউপজেলাঃ বাঁশখালীঅবস্থানঃ জঙ্গলজলদিইতিহাসঃবাঁশখালী উপজেলার জঙ্গলজলদি একটি প্রত্যন্ত অঞ্চল। সেই স্থানটি হিংস্র বন্যপ্রাণী ও
শ্রীমৎ স্বামী তারানন্দ মহাকালী
শ্রীমৎ স্বামী তারানন্দ মহাকালী যোগাশ্রম অবস্থানঃজেলাঃ চট্টগ্রামউপজেলাঃ চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনগ্রামঃ মোহরা (কালুরঘাঠ) চাদগাঁওইতিহাসঃকর্ণফুলী-হালদার মিলনস্থলে কালুরঘাট রেলসেতুর উওরপার্শ্বে কর্ণফুলী নদীর পাশে
শ্রী শ্রী চন্দ্রনাথ ধাম
শ্রী শ্রী চন্দ্রনাথ ধাম অবস্থানঃ জেলাঃ চট্টগ্রামউপজেলাঃ সীতাকুণ্ডগ্রামঃচন্দ্রনাথ পাহাড়ের অবস্থান চট্টগ্রাম জেলা শহর থেকে ৩৭ কিলোমিটার উত্তরে এবং ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক
পুঠিয়া বড় শিব মন্দির
পুঠিয়া বড় শিব মন্দির অবস্থানঃ জেলাঃ রাজশাহীউপজেলাঃ পুঠিয়াগ্রামঃ পুঠিয়ারাজশাহী শহর থেকে ২৩ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত বিখ্যাত পুঠিয়া রাজবাড়ি দিকে এগোতে
পাতালপুরী উল্টা কালী বাড়ি
শ্রী শ্রী পাতাল পুরী উল্টা কালী বাড়ি অবস্থানঃ জেলাঃ চট্টগ্রাম উপজেলাঃ সীতাকুণ্ড এলাকাঃ চন্দ্রনাথ ধাম। এই চন্দ্রনাথ পাহাড়টি চট্টগ্রাম শহর
শ্রী শ্রী চিনিশপুর কালী
শ্রী শ্রী চিনিশপুর কালী মন্দির অবস্থানঃ জেলাঃ নরসিংদী উপজেলাঃ নরসিংদী সদর গ্রামঃ চিনিশপুর ইতিহাসঃ বাংলাদেশে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের একটি
শিকারপুর উগ্রতাঁরা মন্দির
সুনন্দা, ভৈরব, ত্রম্ব্যক, শিব, উগ্রতাঁরা দুর্গা ও কালী মন্দির অবস্থানঃ জেলাঃ বরিশাল। উপজেলাঃ উজিরপুর। গ্রামঃ মুন্ডপাশা পোস্ট অফিসঃ শিকারপুর, তারাবাড়ী।
ব্রহ্মনির্বাণ তীর্থ শ্রী শ্রী
ব্রহ্মনির্বাণ তীর্থ শ্রী শ্রী তুলসীধাম অবস্থানঃ জেলাঃ চট্টগ্রাম নন্দনকানন,চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনইতিহাসঃমোগল বাহিনীর হিন্দীভাষী রামভক্ত হিন্দুস্থানী সৈনিকদের আরাধনাস্থল হিসাবে ১৭২০ খ্রিস্টাব্দে মহাত্মা
শ্রী শ্রী কালী ও
শ্রী শ্রী কালী ও শীতলা মাতার মন্দির অবস্থানঃ জেলাঃ বরিশাল। উপজেলাঃ বরিশাল সদর। অবস্থানঃ অমৃত লাল দে সড়ক, রায় রোড, বরিশাল সিটি
বার্থী শ্রী শ্রী তারা
বার্থী শ্রী শ্রী তারা মায়ের মন্দির অবস্থানঃ জেলাঃ বরিশাল। উপজেলাঃ গৌরনদী। অবস্থানঃ ঢাকা-বরিশাল মহাসড়ক। ইতিহাসঃ ধারনা করা হয়
মহাতীর্থ শ্রীশ্রী সাধুবাবা তারাচরণ
মহাতীর্থ শ্রীশ্রী সাধুবাবা তারাচরণ সিদ্ধাশ্রম অবস্থানঃ জেলাঃ চট্টগ্রাম উপজেলাঃ পটিয়া গ্রামঃ ধলঘাট ইতিহাস: পটিয়া তথা দক্ষিন চট্টগ্রামের সুপ্রাচীন ঐতিহ্যবাহী
শ্রী শ্রী বুড়াকালী মায়ের
শ্রী শ্রী বুড়াকালী মায়ের বিগ্রহ মন্দির অবস্থান: জেলাঃ চট্টগ্রাম উপজেলাঃ পটিয়া গ্রামঃ ধলঘাট ইতিহাস: চট্টগ্রাম জেলার পটিয়া উপজেলার ধলঘাট
শ্রী শ্রী কাঁলাচাদ ঠাকুরবাড়ী
শ্রী শ্রী কাঁলাচাদ ঠাকুরবাড়ী অবস্থানঃ জেলাঃ চট্টগ্রাম উপজেলাঃ বোয়ালখালী কানুনগোপাড়া গ্রামে অবস্থিত। ইতিহাসঃ ‘শ্রীশ্রী লক্ষ্মী-জনার্ধন বাসুদেব’ কালাচাঁদ ঠাকুরের পূর্বনাম ছিলো।
জগন্নাথ মন্দির বা সতেরো
জগন্নাথ মন্দির বা সতেরো রত্ন মন্দির অবস্থানঃ জেলাঃ কুমিল্লাসতেরো রত্ন মন্দিরটি কুমিল্লা জেলাশহর থেকে দুই কিলোমিটার দক্ষিন পূর্বে জগন্নাথপুর (খামার
এগারো শিব মন্দির
এগারো শিব মন্দির অবস্থানঃজেলাঃ যশোরউপজেলাঃ অভয়নগরগ্রামঃ অভয়নগরইতিহাসঃপ্রতাপশালী যশোর রাজ্যের রাজা প্রতাপাদিত্য মুঘল শাসন আমলে মুঘলদের সঙ্গে যুদ্ধে পরাজিত ও বন্দী
চারণ কবি মুকুন্দ দাস
চারণ কবি মুকুন্দ দাস প্রতিষ্ঠিত কালী মন্দির অবস্থানঃজেলাঃ বরিশাল। উপজেলাঃ বরিশাল সদর। নথুল্লাবাদ বাসস্ট্যান্ড সংলগ্ন বিআরটিসি বাসের ডিপোর পাশে।ইতিহাসঃ১৯১৬ সালে চারণ সম্রাট
শ্রী শ্রী রাউজান জগৎপুর
শ্রী শ্রী রাউজান জগৎপুর আশ্রম অবস্থানঃ জেলাঃ চট্টগ্রাম উপজেলাঃ রাউজান রাউজান-রাঙ্গুনিয়া সীমান্তবর্তী চট্টগ্রাম-কাপ্তাই সড়ক থেকে উত্তর দিকে এবং চুয়েট ও
বরিশাল মহাশ্মশান
বরিশাল মহাশ্মশান অবস্থানঃজেলাঃ বরিশালউপজেলাঃ বরিশাল সদরইতিহাসঃ বরিশালের ইতিহাস ঐতিহ্যের অন্যতম প্রতীক - উপমহাদেশের সর্ববৃহৎ শ্মশান "বরিশাল মহাশ্মশান"। বরিশাল শহরের প্রাণকেন্দ্র
বরিশাল রামকৃষ্ণ মিশন
বরিশাল রামকৃষ্ণ মিশন অবস্থানঃজেলাঃ বরিশালউপজেলাঃ বরিশাল সদরইতিহাসঃশ্রীরামকৃষ্ণ পরমহংসদেবের আদর্শ প্রচারের উদ্দেশ্যে তাঁর প্রধান শিষ্য স্বামী বিবেকানন্দ ১৮৯৭ সালে গড়ে তোলেন
শ্রীশ্রী তাঁরাবাড়ি মন্দির
শ্রীশ্রী তাঁরাবাড়ি মন্দির অবস্থানঃজেলাঃ ঝালকাঠি।উপজেলাঃ নলছিটি।এলাকাঃ হাসপাতাল রোড।ইতিহাসঃনলছিটির প্রাচীন নির্দশনগুলোর মধ্যে অন্যতম একটি হলো শ্রীশ্রী তাঁরা মন্দির। জনশ্রুতিমতে, রাজা রাজবল্লভের
শ্রী শ্রী পুণ্ডরীক ধাম
শ্রী শ্রী পুণ্ডরীক ধাম অবস্থানঃজেলাঃ চট্টগ্রামউপজেলাঃ হাটহাজারীমেখল গ্রামের অন্তর্গত।ইতিহাসঃদ্বাপরযুগে বৃন্দাবনের বৃষভানু মহারাজই এই কলিযুগে পুণ্ডরীক বিদ্যানিধি মহাশয়রুপে জন্মগ্রহণ করেছেন। তার
সরকার মঠ বা মাহিলাড়া
সরকার মঠ বা মাহিলাড়া সরকার মঠ অবস্থানঃজেলাঃ বরিশালউপজেলাঃ গৌরনদী"মাহিলাড়া সরকার মঠ" মাহিলাড়া গ্রামে অবস্থিত, যা বরিশাল বিভাগের গৌরনদী উপজেলার অন্তর্গত।ইতিহাসঃসরকার মঠটি ১৭৪০-১৭৫৬ সালের
শ্রী শ্রী গোবিন্দ ও
শ্রী শ্রী গোবিন্দ ও দুর্গামাতা মন্দির অবস্থানঃ জেলাঃ রাজশাহী উপজেলাঃ বাগমারা রাজা কংস নারায়ণ রায় বাহাদুর কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত শ্রী শ্রী
শ্রী শ্রী জোড় মন্দির
শ্রী শ্রী জোড় মন্দির বা যুগল শিব কালী মন্দির অবস্থানঃ জেলাঃ ময়মনসিংহ উপজেলাঃ মুক্তাগাছা মুক্তাগাছা শহরের আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন ক্যাম্পের
শ্রী শ্রী রাধাকালাচাঁদ বিগ্রহ
শ্রী শ্রী রাধাকালাচাঁদ বিগ্রহ মন্দির অবস্থানঃ জেলাঃ টাংগাইল উপজেলাঃ মির্জাপুর জামুর্কি ইউনিয়নের পাকুল্লা নামক গ্রামে অবস্থিত। ইতিহাসঃ ১১৯৫ বঙ্গাব্দে টাংগাইলের
শ্রী শ্রী শংকর মঠ
শ্রী শ্রী শংকর মঠ অবস্থানঃজেলাঃ বরিশালগ্রামঃ নতুন বাজারইতিহাসঃনগরীর প্রাণকেন্দ্র বিএম কলেজ রোডে নানা উত্থান-পতনের মধ্যদিয়ে বরিশালে ব্রিটিশ আমল থেকেই শ্রী
শ্রী শ্রী কামাক্ষ্যা মাতার
শ্রী শ্রী কামাক্ষ্যা মাতার মন্দির অবস্থানঃজেলাঃ ময়মনসিংহউপজেলাঃ হালুয়াঘাট মুজাখালি গ্রামে অবস্থিত।ইতিহাসঃআসামের কামরুপ জেলার নীলাচল পর্বতে অবস্থিত শ্রী শ্রী কামরুপ কামাক্ষ্যা
গোসাইলডাঙ্গা শ্রী শ্রী শ্মশান
গোসাইলডাঙ্গা শ্রী শ্রী শ্মশান কালী বাড়ী অবস্থানঃ জেলাঃ চট্টগ্রামউপজেলাঃ চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন এলাকাবি. নাগ. লেইন, গোসাইলডাঙ্গা, বন্দর এলাকা ।ইতিহাসঃ১৯৫৮ ইংরেজীর (১৩৬৪
শ্রী শ্রী চন্ডীতীর্থ মেধস
শ্রী শ্রী চন্ডীতীর্থ মেধস মুনির আশ্রম অবস্থানঃজেলাঃ চট্টগ্রাম উপজেলাঃ বোয়ালখালীচট্টগ্রামের কালুরঘাট ব্রীজ পার হয়ে বোয়ালখালী উপজেলা সদর থেকে প্রায় ৮
সোনারং জোড়া মঠ ও
সোনারং জোড়া মঠ ও শ্যামসিদ্ধির মঠ অবস্থানঃজেলাঃ মুন্সীগঞ্জউপজেলাঃ টংগীবাড়িকালজয়ী বাঙালি সত্যেন সেনের সোনারং গ্রামে অবস্থিত।ইতিহাসঃবাংলাদেশের অষ্টাদশ শতাব্দীর একটি প্রত্নতত্ত্ব নিদর্শন
শ্রী শ্রী মেহার কালিবাড়ি
শ্রী শ্রী মেহার কালিবাড়ি অবস্থান: জেলা: চাঁদপুর উপজেলাঃ শাহরাস্তি উপজেলা মেহার নামক এলাকায় অবস্থিত। ইতিহাসঃ বাংলাদেশের একটি প্রসিদ্ধ স্থান হলো
শ্রী শ্রী চট্টেশ্বরী কালীমাতা
শ্রী শ্রী চট্টেশ্বরী কালীমাতা মন্দির অবস্থানঃ জেলাঃ চট্টগ্রামউপজেলাঃ চট্টগ্রাম মেট্টোপলিটন এলাকাইতিহাসঃ চট্টেশ্বরী কালী মায়ের বিগ্রহ মন্দিরটি প্রায় ৩০০-৩৫০ বছর পূর্বে
শ্রী শ্রী যশোরেশ্বরী কালী
শ্রী শ্রী যশোরেশ্বরী কালী মন্দির অবস্থান: জেলাঃ সাতক্ষীরা উপজেলাঃ শ্যামনগর গ্রামঃ ঈশ্বরীপুর ইতিহাসঃ হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের জন্য একটি পবিত্র তীর্থস্থান হলো
শ্রী শ্রী হান্ডিয়াল জগন্নাথ
শ্রী শ্রী হান্ডিয়াল জগন্নাথ মন্দির অবস্থান:জেলাঃ পাবনাউপজেলাঃ চাটমোহর উপজেলা সদরের ১৮ কিলোমিটার দক্ষিণ দিকে এর অবস্থান।গ্রামঃ হান্ডিয়ালইতিহাস:ত্রয়োদশ-চতুর্দশ খ্রিষ্টাব্দে বাংলাদেশের অন্যতম
শ্রী শ্রী কালভৈরব নাটমন্দির
শ্রী শ্রী কালভৈরব মন্দির ও বিগ্রহ অবস্থানঃ-জেলাঃ ব্রাহ্মণবাড়ীয়াউপজেলাঃ সরাইলইতিহাসঃ- ব্রাহ্মণবাড়ীয়া শহরের উত্তর সীমানায় তিতাস নদীর পশ্চিম পার্শ্বে মেড্ডা গ্রামের একটি
বারদী লোকনাথ আশ্রম
বারদী লোকনাথ আশ্রম জেলাঃ নারায়ণগঞ্জউপজেলাঃ সোনারগাঁইউনিয়নঃ বারদী অবস্থানঃ বারদী বাজারের পশ্চিম-উত্তর কোণে গুরু ভগবান গাঙ্গুলীর দেহত্যাগের আগে বাবা লোকনাথ ও
কৈবল্যধাম
শ্রীশ্রীকৈবল্যধাম আশ্রম অবস্থানঃ চট্টগ্রাম-ঢাকা মহাসড়কের কর্নেলহাটের কাছে, ফিরোজ শাহ কলোনি শহরঃ চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন জেলাঃ চট্টগ্রাম প্রতিষ্ঠান কালঃ ১৯৩০-এর ২৬শে
কান্তজীর মন্দির
কান্তজির মন্দির গ্রামঃ সুন্দরপুর ইউনিয়ন উপজেলাঃ কাহারোল উপজেলা জেলাঃ দিনাজপুর প্রতিষ্ঠান কালঃ ১৭৫২ খ্রিস্টাব্দ ইতিহাসঃ দিনাজপুর জেলার কান্তনগর মন্দির উপমহাদেশের
আদিনাথ মন্দির
শ্রী শ্রী আদিনাথ মন্দির গ্রামঃ গোরকঘাটা ইউনিয়নের ঠাকুরতলা গ্রামে উপজেলাঃ মহেশখালী জেলাঃ কক্সবাজার প্রতিষ্ঠান কালঃ আদিনাথের গোড়াপত্তন কয়েক হাজার বৎসর