শ্রী শ্রী মেহার কালিবাড়ি
অবস্থান:
জেলা: চাঁদপুর
উপজেলাঃ শাহরাস্তি উপজেলা
মেহার নামক এলাকায় অবস্থিত।
ইতিহাসঃ
বাংলাদেশের একটি প্রসিদ্ধ স্থান হলো মহাসাধক সর্বানন্দ দেবের-দশমহাবিদ্যা সিদ্ধ পীঠস্থান শ্রী শ্রী মেহার কালিবাড়ি। এটি চাঁদপুর জেলার শহরাস্তি উপজেলা শহরে অবস্থিত। এই স্থানটি সকলের কাছে মেহার নামেও পরিচিত। মহাসাধক সর্বানন্দ ঠাকুর এই স্থানে সিদ্ধি লাভ করার পর থেকে এই স্থানটি সকলের কাছে সিদ্ধ পীঠ হিসেবে পরিচিত হয়ে আসছে। অন্যান্য বড় বড় বৃক্ষের সাথে সেই প্রাচীন বৃক্ষটিও আজো জীবিত আছে যার জীনবৃক্ষমূলে বসে সর্বানন্দদেব সিদ্ধি লাভ করেছিলেন। বর্তমানে এই এলাকাটি একটি জনবসতিপূর্ন এলাকায় রুপ নিয়েছে। সেই জীনবৃক্ষমূলেই পুজা, হোম, বলি প্রভৃতি সম্পন্ন হয়ে থাকে। বৃক্ষটির উপর বাদুড়, কাক সহ অসংখ্য পাখির বসবাস হলেও অবাক করা বিষয় এইযে, তারা কখনোই মল-মূত্রত্যাগ করে জায়গাটি অপবিত্র করেনা। অতীতে এখানে দেবদেবীর কোন মুর্তি না থাকলেও বর্তমানে দশমহাবিদ্যা দেবীর কষ্টিপাথরের একটি মুর্তি রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে হরিসভা, রাধামাধব মন্দির ও শিবমন্দির। প্রতিদিনই দূর-দুরান্ত থেকে দর্শনার্থীর সমাগম হয় এখানে। দর্শনার্থীদের থাকার জন্য ভক্তদের পৃষ্ঠপোষকতায় এখানে গড়ে উঠেছে দালানকোঠা ও যাত্রী ছাউনি। পুজা শেষে মায়ের মন্দিরে পান্ডা বিদায় হিসেবে আলাদা কিছু দক্ষিনা দিতে হয় যেটা মন্দিরের ফান্ডে জমা থাকে। মহাসাধক সর্বানন্দ ঠাকুর সিদ্ধি লাভ করেছিলেন পৌষ মাসে উত্তরায়ণ সংক্রান্তির দিনে। সেটা স্মরণ করে প্রতি বছর এই স্থানে “পৌষ সংক্রান্তি মেলা” ও “কালীপুজা” অনুষ্ঠিত হয়। তাছাড়া কার্তিক মাসে দীপাবলির দিন কালীপুজা ও বিশেষ মানত পুজার আয়োজন হয়। সুবিশাল এই স্থানটি হাজার হাজার ভক্তের আগমনে কানায় কানায় পরিপূর্ণ হয়ে উঠে। দীপাবলির দিন ঐ জীনবৃক্ষটির মূলে মানত পুজা করা হয়ে থাকে।
প্রবাদ রয়েছে যে, পুরাকালে মহাতপা মাতঙ্গ মুনির আশ্রমই হল সর্বানন্দের এই সিদ্ধস্থান। সাধকের পুত্র শিবনাথ ভট্টাচার্য রচিত সর্বানন্দ তরঙ্গিণী নামক গ্রন্থ পাঠ করে জানা যায় যে, প্রায় সাতশ বছর আগে বর্ধমান জেলার পুর্ব্বস্থলী নামক গ্রামে সর্বানন্দ দেবের পূর্বপুরুষ বাসুদেব ন্যায়শংকর বাস করতেন। তিনি অতি ধার্মিক ও শুদ্ধচিত্তের অধিকারী ছিলেন। দীর্ঘকাল ধরে গঙ্গাতীরে তপস্যা করেও যখন সিদ্ধিলাভ করতে পারলেন না, তখন দৈববাণী হল যে, মাতঙ্গ মুনির আশ্রমে তার পৌত্র সিদ্ধিলাভ করবে। এই দৈববাণী শুনে বাসুদেব আকুল মনে প্রার্থনা করলেন যেন তিনি তার পৌত্র রুপে জন্মলাভ করেন। তার এই মনোবাঞ্ছা পূর্ণ হবে এমন প্রত্যাদেশ পাওয়ার পর বাসুদেব ভৃত্য পুর্ণানন্দসহ সপরিবারে মাতঙ্গ মুনির আশ্রমের সন্ধান করে বর্তমান বাংলাদেশের চাঁদপুর জেলার শহরাস্তি উপজেলার মেহার নামক স্থানটিতে এসে বসবাস শুরু করেন। এরপর তিনি নিজের প্রতিভার বলে স্থানীয় রাজার গুরুপদ লাভ করেন। বাসুদেব ভৃত্য পুর্ণানন্দকে সবকিছু জানিয়ে নিজের শরীর ত্যাগ করলেন। এর কিছুকাল পর বাসুদেবের পুত্র শম্ভুনাথের ঘরে এক পুত্রসন্তানের জন্ম হয় যার নামই হল সর্বানন্দ। ছোটকাল থেকে কোনভাবেই বিদ্যার্জন করতে না পারার কারনে সর্বানন্দ মূর্খ ছিলেন। কিন্তু সর্বানন্দের পুত্র শিবনাথ ছিলেন একজন পণ্ডিত। শম্ভুনাথ ইহলোক ত্যাগ করার পর তার পুত্র সর্বানন্দ রাজগুরুর পদে অধিষ্ঠিত হন। কিন্তু তার অজ্ঞানতা, তার পান্ডিত্যের পরিচয় দিতে না পারার কারনে রাজসভার সকলেই তাকে অপদস্ত করতে থাকে এবং তিনি হাসি তামাশার পাত্রে পরিণত হন। পুত্র শিবনাথ পিতার এই অপমান দেখে খুব দুঃখ পেয়ে তাকে রাজসভায় যেতে বারণ করলেন। এর ফলে সর্বানন্দ বিদ্যালাভের শপথ করে বনে প্রস্থান করলেন। একদিন সর্বানন্দ লেখার উপকরন হিসেবে তালপাতা সংগ্রহের জন্য যখন গাছে উঠেছিলেন, হঠাৎ সেই সময় এক বিষাক্ত সাপ বের হয়ে তাকে দংশন করতে আসলে তিনি নির্ভীক হয়ে অতি দ্রুততার সাথে সেই সাপটাকে ধরে তালপাতার ডালের সাথে ঘষে সেটার মাথা কেটে মাটিতে ফেলে দিলেন। ঘটনাচক্রে ঠিক সেই সময় সন্ন্যাসরুপী এক মহাপুরুষ সর্বানান্দের এমন সাহস দেখে তাকে তার কাছে আসবার জন্য ইশারা করলেন। সর্বানন্দ জটাধারী সন্ন্যাসীর শান্ত ও হাস্যজ্জল মুখ দেখে তার কাছে এসে তাকে প্রনাম করে নিজের অবস্থান সম্পর্কে জানালেন। স্নেহপূর্ণ হয়ে সন্ন্যাসী তাকে বললেন, “বাছা! তোমার বিদ্যাচর্চার কোন প্রয়োজন নাই। তোমাকে আমি সর্ব্বসিদ্ধিপ্রদ মন্ত্র দান করছি। যদি তুমি এই মন্ত্র উত্তরায়ণ সংক্রান্তির দিনে গভীর রাতে মাতঙ্গমুনির আশ্রমে জীনবৃক্ষের নিচে শবাসনে বসে একমনে জপ কর, তাহলে জগৎমাতা প্রসন্ন হয়ে তোমাকে দর্শন দেবেন।” এই বলে তিনি সর্বানন্দের কানে মন্ত্র দান করে তার বুকে সংখ্যা দিলেন।
সর্বানন্দ আগে থেকেই ভৃত্য পূর্ণানন্দকে অনেক ভালবাসতেন এবং তাকে পূন্যদাদা বলে ডাকতেন। এইসব কথা বাড়িতে এসে পূন্যদাদা জানালে তিনি বললেন ঐ মন্ত্র অভ্যাস করতে। অতঃপর পৌষসংক্রান্তির গভীর রাতে সর্বানন্দ ভৃত্য পূর্ণানন্দের সাথে মাতঙ্গমুনির আশ্রমে আসলেন। তারা জীনবৃক্ষের নিচে আসলে পূর্ণানন্দ সর্বানন্দকে সাহস প্রদান করে বললেন, “বাছা! তুমি ভয় পেয়ো না আমি এখানে শুয়ে থাকব, তুমি আমার পিঠের উপর বসে একমনে সেই মন্ত্র জপতে থাক। দেবীর দর্শন লাভ হলে যখন তিনি বর দিতে যাবেন, তখন তুমি বলবে, হে মাতা! আমি কি বর চাইব সেটা জানি না, কারন আমি ভৃত্যের আজ্ঞা পালন অনুসরণ করছি।” একথা বলেই ভৃত্য শ্রেষ্ঠ পূর্ণানন্দ যোগবলে দেহত্যাগ করে নিথর হয়ে পড়ে রইলেন। তখন সর্বানন্দদেব পূর্নানন্দের পিঠের উপর বসে এক ধ্যানে মন্ত্রের অধিষ্ঠাত্রী দেবীর ধ্যান করতে লাগলেন। কিছুসময় পর সাধনায় মগ্ন সর্বানন্দের বক্ষস্থল হতে সূর্যের ন্যায় তেজ বের হয়ে সারা বনভূমিতে ছড়িয়ে পড়ল। সেই তেজ হতে দেবী আবির্ভূত হয়ে সর্বানন্দকে বর চাইতে বললেন। সর্বানন্দ দেবীর কথা শুনে চোখ খুলে সামনে দেবীমূর্তি দর্শন করে ধন্য হলেন। তার সব অজ্ঞানতা দূর হয়ে গেল, একনতুন জীবন পেলেন তিনি। সব শাস্ত্রই তার জিহ্বার আগায় চলে আসল। তিনি নানা প্রকারে দেবীর স্তব করতে থাকলেন। তখন দেবী তুষ্ট হয়ে তাকে বললেন, তোমাকে আমি পুত্রের স্থান দিলাম। এরপর তোমার যা কর্তব্য মনে হবে তার সবই ফলপ্রসু হবে। সর্বানন্দ করজোরে বললেন, “হে মাতা! তোমার অতি দূর্লভ চরণকমল দর্শনে আমার সবকিছুই সফল হয়েছে। আমার আর অন্য বরের প্রয়োজন নাই। কি বর প্রার্থনা করব আমি? তবে যদি কোন বর দিতে ইচ্ছা হয় তাহলে আমার সামনে যে ঘুমন্ত দাস আছে তাকে বর প্রদান করুন।” তখন দেবী আদ্যাশক্তি পূর্নানন্দের মাথায় পাদস্পর্শে করে বললেন, “হে পূর্ণানন্দ! যোগনিদ্রা ত্যাগ করে উঠো, আমার পরমপদ দর্শন করে মনোবাঞ্চিত বর গ্রহন কর।” দেবীর পাদস্পর্শে পূর্ণানন্দ জাগ্রত হয়ে স্তব করতে থাকলেন। এরপর তিনি দেবীর দশমহাবিদ্যারুপ দর্শনের ইচ্ছা প্রকাশ করলে মা দশবিদ্যা রুপ প্রদর্শন করলেন তাঁর-কালী, ষোড়শী, ভুবনেশ্বরী, তারা, ছিন্নমস্তা, ভৈরবী, কমলা, ধুমাবতী, বগলা এবং মাতঙ্গী- এ দশমহাবিদ্যারূপে। সেই থেকেই সর্বানন্দের বংশ “সর্ব্ববিদ্যার বংশ” বলে পরিচিত।
কথিত আছে যে, শ্রী শ্রী মেহার কালীবাড়ি হিন্দু ধর্মালম্বীদের বিশ্বের অদ্বিতীয় মহাবিদ্যা পীঠস্থান। লোকমুখ থেকে শোনা যায়, এই স্থানটি প্রায় সাড়ে সাতশ বছরের ঐতিহ্য বহন করে আসছে। সেই সাড়ে সাতশ বছরের জীনবৃক্ষটির অংশ বিশেষ আজও কালের সাক্ষী হয়ে মেহার কালীবাড়িতে দাঁড়িয়ে আছে। ভক্ত বাসুদেব ভট্টাচার্য অষ্টম জম্মে ঠাকুর সর্বানন্দ দেব নামে পৃথিবীতে এসে মায়ের দশমহাবিদ্যা রুপের দর্শন লাভ করে পরিচিত হন। লোকমুখে শোনা যায়, কোন মানত করে মহালিঙ্গ এর সুড়ঙ্গপথে দুধ, ডাবের জল দিলে সেটা পুকুরের মাঝখানে বুদবুদ হয়ে ভেসে উঠত। পুকুর জীর্নবৃক্ষের পূর্বদিকে অবস্থিত।
জেলা শহর থেকে মন্দিরে পৌছানোর উপায়ঃ
চাঁদপুর জেলা সদর থেকে প্রথমে বাসযোগে শাহরাস্তি উপজেলার বাসস্ট্যান্ডে আসতে হবে। শাহরাস্তি উপজেলার বাসস্ট্যান্ডে থেকে সিএনজি/অটোরিক্সা/মোটর সাইকেল যোগে খুব সহজেই শ্রী শ্রী মেহার কালী বাড়ী পোঁছে যাবেন।


শ্রী শ্রী চিন্তাহারী সাধনপীঠ
শ্রী শ্রী চিন্তাহারী সাধনপীঠ যোগাশ্রম অবস্থানঃ জেলাঃ চট্টগ্রামউপজেলাঃ বাঁশখালীঅবস্থানঃ জঙ্গলজলদিইতিহাসঃবাঁশখালী উপজেলার জঙ্গলজলদি একটি প্রত্যন্ত অঞ্চল। সেই স্থানটি হিংস্র বন্যপ্রাণী ও



শ্রীমৎ স্বামী তারানন্দ মহাকালী
শ্রীমৎ স্বামী তারানন্দ মহাকালী যোগাশ্রম অবস্থানঃজেলাঃ চট্টগ্রামউপজেলাঃ চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনগ্রামঃ মোহরা (কালুরঘাঠ) চাদগাঁওইতিহাসঃকর্ণফুলী-হালদার মিলনস্থলে কালুরঘাট রেলসেতুর উওরপার্শ্বে কর্ণফুলী নদীর পাশে

শ্রী শ্রী চন্দ্রনাথ ধাম
শ্রী শ্রী চন্দ্রনাথ ধাম অবস্থানঃ জেলাঃ চট্টগ্রামউপজেলাঃ সীতাকুণ্ডগ্রামঃচন্দ্রনাথ পাহাড়ের অবস্থান চট্টগ্রাম জেলা শহর থেকে ৩৭ কিলোমিটার উত্তরে এবং ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক

পুঠিয়া বড় শিব মন্দির
পুঠিয়া বড় শিব মন্দির অবস্থানঃ জেলাঃ রাজশাহীউপজেলাঃ পুঠিয়াগ্রামঃ পুঠিয়ারাজশাহী শহর থেকে ২৩ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত বিখ্যাত পুঠিয়া রাজবাড়ি দিকে এগোতে

পাতালপুরী উল্টা কালী বাড়ি
শ্রী শ্রী পাতাল পুরী উল্টা কালী বাড়ি অবস্থানঃ জেলাঃ চট্টগ্রাম উপজেলাঃ সীতাকুণ্ড এলাকাঃ চন্দ্রনাথ ধাম। এই চন্দ্রনাথ পাহাড়টি চট্টগ্রাম শহর



শ্রী শ্রী চিনিশপুর কালী
শ্রী শ্রী চিনিশপুর কালী মন্দির অবস্থানঃ জেলাঃ নরসিংদী উপজেলাঃ নরসিংদী সদর গ্রামঃ চিনিশপুর ইতিহাসঃ বাংলাদেশে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের একটি


শিকারপুর উগ্রতাঁরা মন্দির
সুনন্দা, ভৈরব, ত্রম্ব্যক, শিব, উগ্রতাঁরা দুর্গা ও কালী মন্দির অবস্থানঃ জেলাঃ বরিশাল। উপজেলাঃ উজিরপুর। গ্রামঃ মুন্ডপাশা পোস্ট অফিসঃ শিকারপুর, তারাবাড়ী।

ব্রহ্মনির্বাণ তীর্থ শ্রী শ্রী
ব্রহ্মনির্বাণ তীর্থ শ্রী শ্রী তুলসীধাম অবস্থানঃ জেলাঃ চট্টগ্রাম নন্দনকানন,চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনইতিহাসঃমোগল বাহিনীর হিন্দীভাষী রামভক্ত হিন্দুস্থানী সৈনিকদের আরাধনাস্থল হিসাবে ১৭২০ খ্রিস্টাব্দে মহাত্মা


শ্রী শ্রী কালী ও
শ্রী শ্রী কালী ও শীতলা মাতার মন্দির অবস্থানঃ জেলাঃ বরিশাল। উপজেলাঃ বরিশাল সদর। অবস্থানঃ অমৃত লাল দে সড়ক, রায় রোড, বরিশাল সিটি

বার্থী শ্রী শ্রী তারা
বার্থী শ্রী শ্রী তারা মায়ের মন্দির অবস্থানঃ জেলাঃ বরিশাল। উপজেলাঃ গৌরনদী। অবস্থানঃ ঢাকা-বরিশাল মহাসড়ক। ইতিহাসঃ ধারনা করা হয়

মহাতীর্থ শ্রীশ্রী সাধুবাবা তারাচরণ
মহাতীর্থ শ্রীশ্রী সাধুবাবা তারাচরণ সিদ্ধাশ্রম অবস্থানঃ জেলাঃ চট্টগ্রাম উপজেলাঃ পটিয়া গ্রামঃ ধলঘাট ইতিহাস: পটিয়া তথা দক্ষিন চট্টগ্রামের সুপ্রাচীন ঐতিহ্যবাহী


শ্রী শ্রী বুড়াকালী মায়ের
শ্রী শ্রী বুড়াকালী মায়ের বিগ্রহ মন্দির অবস্থান: জেলাঃ চট্টগ্রাম উপজেলাঃ পটিয়া গ্রামঃ ধলঘাট ইতিহাস: চট্টগ্রাম জেলার পটিয়া উপজেলার ধলঘাট

শ্রী শ্রী কাঁলাচাদ ঠাকুরবাড়ী
শ্রী শ্রী কাঁলাচাদ ঠাকুরবাড়ী অবস্থানঃ জেলাঃ চট্টগ্রাম উপজেলাঃ বোয়ালখালী কানুনগোপাড়া গ্রামে অবস্থিত। ইতিহাসঃ ‘শ্রীশ্রী লক্ষ্মী-জনার্ধন বাসুদেব’ কালাচাঁদ ঠাকুরের পূর্বনাম ছিলো।

জগন্নাথ মন্দির বা সতেরো
জগন্নাথ মন্দির বা সতেরো রত্ন মন্দির অবস্থানঃ জেলাঃ কুমিল্লাসতেরো রত্ন মন্দিরটি কুমিল্লা জেলাশহর থেকে দুই কিলোমিটার দক্ষিন পূর্বে জগন্নাথপুর (খামার


এগারো শিব মন্দির
এগারো শিব মন্দির অবস্থানঃজেলাঃ যশোরউপজেলাঃ অভয়নগরগ্রামঃ অভয়নগরইতিহাসঃপ্রতাপশালী যশোর রাজ্যের রাজা প্রতাপাদিত্য মুঘল শাসন আমলে মুঘলদের সঙ্গে যুদ্ধে পরাজিত ও বন্দী

চারণ কবি মুকুন্দ দাস
চারণ কবি মুকুন্দ দাস প্রতিষ্ঠিত কালী মন্দির অবস্থানঃজেলাঃ বরিশাল। উপজেলাঃ বরিশাল সদর। নথুল্লাবাদ বাসস্ট্যান্ড সংলগ্ন বিআরটিসি বাসের ডিপোর পাশে।ইতিহাসঃ১৯১৬ সালে চারণ সম্রাট


শ্রী শ্রী রাউজান জগৎপুর
শ্রী শ্রী রাউজান জগৎপুর আশ্রম অবস্থানঃ জেলাঃ চট্টগ্রাম উপজেলাঃ রাউজান রাউজান-রাঙ্গুনিয়া সীমান্তবর্তী চট্টগ্রাম-কাপ্তাই সড়ক থেকে উত্তর দিকে এবং চুয়েট ও

বরিশাল মহাশ্মশান
বরিশাল মহাশ্মশান অবস্থানঃজেলাঃ বরিশালউপজেলাঃ বরিশাল সদরইতিহাসঃ বরিশালের ইতিহাস ঐতিহ্যের অন্যতম প্রতীক - উপমহাদেশের সর্ববৃহৎ শ্মশান "বরিশাল মহাশ্মশান"। বরিশাল শহরের প্রাণকেন্দ্র

বরিশাল রামকৃষ্ণ মিশন
বরিশাল রামকৃষ্ণ মিশন অবস্থানঃজেলাঃ বরিশালউপজেলাঃ বরিশাল সদরইতিহাসঃশ্রীরামকৃষ্ণ পরমহংসদেবের আদর্শ প্রচারের উদ্দেশ্যে তাঁর প্রধান শিষ্য স্বামী বিবেকানন্দ ১৮৯৭ সালে গড়ে তোলেন

শ্রীশ্রী তাঁরাবাড়ি মন্দির
শ্রীশ্রী তাঁরাবাড়ি মন্দির অবস্থানঃজেলাঃ ঝালকাঠি।উপজেলাঃ নলছিটি।এলাকাঃ হাসপাতাল রোড।ইতিহাসঃনলছিটির প্রাচীন নির্দশনগুলোর মধ্যে অন্যতম একটি হলো শ্রীশ্রী তাঁরা মন্দির। জনশ্রুতিমতে, রাজা রাজবল্লভের

শ্রী শ্রী পুণ্ডরীক ধাম
শ্রী শ্রী পুণ্ডরীক ধাম অবস্থানঃজেলাঃ চট্টগ্রামউপজেলাঃ হাটহাজারীমেখল গ্রামের অন্তর্গত।ইতিহাসঃদ্বাপরযুগে বৃন্দাবনের বৃষভানু মহারাজই এই কলিযুগে পুণ্ডরীক বিদ্যানিধি মহাশয়রুপে জন্মগ্রহণ করেছেন। তার


সরকার মঠ বা মাহিলাড়া
সরকার মঠ বা মাহিলাড়া সরকার মঠ অবস্থানঃজেলাঃ বরিশালউপজেলাঃ গৌরনদী"মাহিলাড়া সরকার মঠ" মাহিলাড়া গ্রামে অবস্থিত, যা বরিশাল বিভাগের গৌরনদী উপজেলার অন্তর্গত।ইতিহাসঃসরকার মঠটি ১৭৪০-১৭৫৬ সালের

শ্রী শ্রী গোবিন্দ ও
শ্রী শ্রী গোবিন্দ ও দুর্গামাতা মন্দির অবস্থানঃ জেলাঃ রাজশাহী উপজেলাঃ বাগমারা রাজা কংস নারায়ণ রায় বাহাদুর কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত শ্রী শ্রী

শ্রী শ্রী জোড় মন্দির
শ্রী শ্রী জোড় মন্দির বা যুগল শিব কালী মন্দির অবস্থানঃ জেলাঃ ময়মনসিংহ উপজেলাঃ মুক্তাগাছা মুক্তাগাছা শহরের আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন ক্যাম্পের

শ্রী শ্রী রাধাকালাচাঁদ বিগ্রহ
শ্রী শ্রী রাধাকালাচাঁদ বিগ্রহ মন্দির অবস্থানঃ জেলাঃ টাংগাইল উপজেলাঃ মির্জাপুর জামুর্কি ইউনিয়নের পাকুল্লা নামক গ্রামে অবস্থিত। ইতিহাসঃ ১১৯৫ বঙ্গাব্দে টাংগাইলের

শ্রী শ্রী শংকর মঠ
শ্রী শ্রী শংকর মঠ অবস্থানঃজেলাঃ বরিশালগ্রামঃ নতুন বাজারইতিহাসঃনগরীর প্রাণকেন্দ্র বিএম কলেজ রোডে নানা উত্থান-পতনের মধ্যদিয়ে বরিশালে ব্রিটিশ আমল থেকেই শ্রী

শ্রী শ্রী কামাক্ষ্যা মাতার
শ্রী শ্রী কামাক্ষ্যা মাতার মন্দির অবস্থানঃজেলাঃ ময়মনসিংহউপজেলাঃ হালুয়াঘাট মুজাখালি গ্রামে অবস্থিত।ইতিহাসঃআসামের কামরুপ জেলার নীলাচল পর্বতে অবস্থিত শ্রী শ্রী কামরুপ কামাক্ষ্যা

গোসাইলডাঙ্গা শ্রী শ্রী শ্মশান
গোসাইলডাঙ্গা শ্রী শ্রী শ্মশান কালী বাড়ী অবস্থানঃ জেলাঃ চট্টগ্রামউপজেলাঃ চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন এলাকাবি. নাগ. লেইন, গোসাইলডাঙ্গা, বন্দর এলাকা ।ইতিহাসঃ১৯৫৮ ইংরেজীর (১৩৬৪

শ্রী শ্রী চন্ডীতীর্থ মেধস
শ্রী শ্রী চন্ডীতীর্থ মেধস মুনির আশ্রম অবস্থানঃজেলাঃ চট্টগ্রাম উপজেলাঃ বোয়ালখালীচট্টগ্রামের কালুরঘাট ব্রীজ পার হয়ে বোয়ালখালী উপজেলা সদর থেকে প্রায় ৮

সোনারং জোড়া মঠ ও
সোনারং জোড়া মঠ ও শ্যামসিদ্ধির মঠ অবস্থানঃজেলাঃ মুন্সীগঞ্জউপজেলাঃ টংগীবাড়িকালজয়ী বাঙালি সত্যেন সেনের সোনারং গ্রামে অবস্থিত।ইতিহাসঃবাংলাদেশের অষ্টাদশ শতাব্দীর একটি প্রত্নতত্ত্ব নিদর্শন

শ্রী শ্রী মেহার কালিবাড়ি
শ্রী শ্রী মেহার কালিবাড়ি অবস্থান: জেলা: চাঁদপুর উপজেলাঃ শাহরাস্তি উপজেলা মেহার নামক এলাকায় অবস্থিত। ইতিহাসঃ বাংলাদেশের একটি প্রসিদ্ধ স্থান হলো

শ্রী শ্রী চট্টেশ্বরী কালীমাতা
শ্রী শ্রী চট্টেশ্বরী কালীমাতা মন্দির অবস্থানঃ জেলাঃ চট্টগ্রামউপজেলাঃ চট্টগ্রাম মেট্টোপলিটন এলাকাইতিহাসঃ চট্টেশ্বরী কালী মায়ের বিগ্রহ মন্দিরটি প্রায় ৩০০-৩৫০ বছর পূর্বে

শ্রী শ্রী যশোরেশ্বরী কালী
শ্রী শ্রী যশোরেশ্বরী কালী মন্দির অবস্থান: জেলাঃ সাতক্ষীরা উপজেলাঃ শ্যামনগর গ্রামঃ ঈশ্বরীপুর ইতিহাসঃ হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের জন্য একটি পবিত্র তীর্থস্থান হলো

শ্রী শ্রী হান্ডিয়াল জগন্নাথ
শ্রী শ্রী হান্ডিয়াল জগন্নাথ মন্দির অবস্থান:জেলাঃ পাবনাউপজেলাঃ চাটমোহর উপজেলা সদরের ১৮ কিলোমিটার দক্ষিণ দিকে এর অবস্থান।গ্রামঃ হান্ডিয়ালইতিহাস:ত্রয়োদশ-চতুর্দশ খ্রিষ্টাব্দে বাংলাদেশের অন্যতম

শ্রী শ্রী কালভৈরব নাটমন্দির
শ্রী শ্রী কালভৈরব মন্দির ও বিগ্রহ অবস্থানঃ-জেলাঃ ব্রাহ্মণবাড়ীয়াউপজেলাঃ সরাইলইতিহাসঃ- ব্রাহ্মণবাড়ীয়া শহরের উত্তর সীমানায় তিতাস নদীর পশ্চিম পার্শ্বে মেড্ডা গ্রামের একটি

বারদী লোকনাথ আশ্রম
বারদী লোকনাথ আশ্রম জেলাঃ নারায়ণগঞ্জউপজেলাঃ সোনারগাঁইউনিয়নঃ বারদী অবস্থানঃ বারদী বাজারের পশ্চিম-উত্তর কোণে গুরু ভগবান গাঙ্গুলীর দেহত্যাগের আগে বাবা লোকনাথ ও

কৈবল্যধাম
শ্রীশ্রীকৈবল্যধাম আশ্রম অবস্থানঃ চট্টগ্রাম-ঢাকা মহাসড়কের কর্নেলহাটের কাছে, ফিরোজ শাহ কলোনি শহরঃ চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন জেলাঃ চট্টগ্রাম প্রতিষ্ঠান কালঃ ১৯৩০-এর ২৬শে

কান্তজীর মন্দির
কান্তজির মন্দির গ্রামঃ সুন্দরপুর ইউনিয়ন উপজেলাঃ কাহারোল উপজেলা জেলাঃ দিনাজপুর প্রতিষ্ঠান কালঃ ১৭৫২ খ্রিস্টাব্দ ইতিহাসঃ দিনাজপুর জেলার কান্তনগর মন্দির উপমহাদেশের

আদিনাথ মন্দির
শ্রী শ্রী আদিনাথ মন্দির গ্রামঃ গোরকঘাটা ইউনিয়নের ঠাকুরতলা গ্রামে উপজেলাঃ মহেশখালী জেলাঃ কক্সবাজার প্রতিষ্ঠান কালঃ আদিনাথের গোড়াপত্তন কয়েক হাজার বৎসর