মহাতীর্থ চন্ডীমুড়া সেবাশ্রম
অবস্থানঃ
জেলাঃ কুমিল্লা
উপজেলাঃ বরুড়া
গ্রামঃ লালমাই
সদর দক্ষিণ, কুমিল্লা।
ইতিহাসঃ
কুমিল্লা জেলার হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের কয়েকটি উল্লেখযোগ্য তীর্থস্থানের মধ্যে অন্যতম হল চন্ডীমুড়া সেবাশ্রম। অপেক্ষাকৃত ছোট পাহাড়কে কুমিল্লার আঞ্চলিক ভাষায় মুড়া বলা হয়। এটি মুলত কুমিল্লার লাকসাম-বরুড়া-কোতোয়ালি থানার ত্রিমুখী সংযোগস্থলে প্রায় ১৫০ ফুট উঁচু পাহাড়ের উপর অবস্থিত। কুমিল্লা শহরের অন্যতম একটি দর্শনীয় স্থান এই চন্ডীমুড়া মন্দির। এই চন্ডীমুড়া পাহাড়ে পাশাপাশি দুইটি মন্দির অবস্থিত। পাহাড়টির দক্ষিন পাশে চন্ডী মন্দির আর উত্তর পাশে আছে শিব মন্দির, সপ্তম শতাব্দীতে নির্মিত হয় এই মন্দির দুইটি। ছোট বড় সব মিলিয়ে ১৮০ টি সিঁড়ি অতিক্রম করতে হয়ে এই মন্দিরে যেতে। মন্দিরের নাম অনুসারে এই পাহাড় “চন্ডীমুড়া” হিসেবে পরিচিত। খড়গ বংশের বৌদ্ধ রাজাদের “আশ্রাফপুর তাম্রফলক” নামে লেখামালা থেকে জানা যায়, ৭ম শতাব্দীতে বৌদ্ধরাজা দেবখড়গের মহীয়সী রানী প্রভাবতী ছিলেন একজন আধ্যাত্মিক, বিদুষী, হিন্দু রমণী। তার ইচ্ছাতেই রাজা দেবখড়গ এই শ্রী শ্রী চণ্ডী মন্দির স্থাপন করেন। মহারাজ একজন বৌদ্ধ হয়েও অষ্টভুজা মা চন্ডীর পুজা করতেন। চন্ডী মন্দিরে অষ্টভুজা মা শর্বাণী চন্ডী এবং শিব মন্দিরে মহাদেবের মূর্তি স্থাপন করেছিলেন রানী প্রভাবতী। রানী প্রভাবতী দীর্ঘকাল ধরে পূজার্চনা চালিয়ে গিয়েছিলেন এই মন্দিরে। এরপর তিনি ইহলোক ত্যাগ করলে ধীরে ধীরে মন্দিরের সেবা বন্ধ হয়ে একসময় মন্দিরটি পরিত্যক্ত হয়ে পড়ে। তারপর সপ্তদশ শতাব্দীতে ত্রিপুরার রাজা গোবিন্দ মানিক্যের জ্যেষ্ঠ ভ্রাতা জগন্নাথ দেবের কন্যা, যুবরাজ চম্পক রায়ের ভগিনী দ্বিতীয়া দেবী ধ্বংস হয়ে যাওয়া এই মন্দির পুনঃপ্রতিষ্ঠা করেন। তিনি মন্দিরে পূজার্চনা এবং ভক্তদের ব্যবহারের জন্য চণ্ডীমুড়া পাহাড়ের পাদদেশের দক্ষিণ-পূর্ব দিকে এক বিশাল দীঘি খনন করেন যা এখন দূতিয়ার দীঘি নামে সকলের কাছে পরিচিত। এর উল্লেখ আছে ত্রিপুরা স্মৃতিগ্রন্থ এবং রাজমালা মানিক্য খন্ডে
“চম্পক রায় দেওয়ান ছিল
হইল যুবরাজ
তাহার ভগ্নি দূতীয়া দেবী করে পুণ্য কাজ
মেহের কুল উদয়পুর দিঘীকা খনিল
দৌল সেতু চণ্ডীমুড়া চণ্ডীকা স্থাপিল।”
এরপর আবার মন্দির দুইটি সেবার অভাবে পরিত্যক্ত হয়ে যায়। বাংলা ১৩২৫ সনে কুমিল্লার দানবীর মহেশচন্দ্র ভট্টাচার্য এর সহায়তায় পুনরায় ধাতুনির্মিত অষ্টভুজা চণ্ডীমূর্তি স্থাপন করে আবার পূজার্চনা শুরু করেন চাঁদপুর নিবাসী বাবু নিবারণ চক্রবর্তী। ধাতুনির্মিত চণ্ডীমূর্তিটি ১৯১৯ সালে চুরি হয়ে গেলে মন্দিরের কার্যক্রম আবারো বন্ধ হয়ে যায় সেই সময় মন্দিরের অনেক সম্পত্তিই বেদখল হয়ে যায়। মুক্তিযুদ্ধের পর ১৯৭২ সালে মন্দিরের বর্তমান সেবায়েত স্বামী আত্মানন্দ গিরি মহারাজ স্বপ্নাদিষ্ট হয়ে এই মন্দিরে আসেন এবং সেই থেকে মন্দিরের পূজার্চনা পুনরায় শুরু হয় যা অদ্যাবধি চালু আছে।
প্রায় ১৩শ বছরের ইতিহাস বহন করে চলেছে চন্ডীমুড়ার এই মন্দির দুইটি। কুমিল্লা জেলার অন্তর্গত লালমাই এর উত্তর দক্ষিনে প্রায় ১১ মাইল দীর্ঘ লালমাই ময়নামতি পাহাড়ের দক্ষিন প্রান্তে সর্বোচ্চ পাহাড়ের শীর্ষদেশে ইতিহাসখ্যাত এই চণ্ডীমন্দির অবস্থিত। জনশ্রুতি মতে, পৌরাণিক যুগে ভগবতী মহামায়া চণ্ডীরুপে অসুরদের বিনাশ করার জন্য এক যুদ্ধে অবতীর্ণ হন। সে যুদ্ধে কিছু অসুর ঘন জঙ্গলে আবৃত দুর্গম এই দ্বীপে পালিয়ে আসে। তখন ভগবতী ক্রোধান্বিত হয়ে চণ্ডীরুপে উগ্ররুপ ধারন করে বায়ুবেগে এই পাহাড়ে এসে লুকিয়ে থাকা অসুরদের ধ্বংস করেন। দেবী চন্ডীর ক্রোধের তাপে এই পাহাড়ের মাটি লাল হয়ে যায় বলে এটি লালমাই পাহাড় নামে পরিচিত। হাজার বছর ধরে ছড়িয়ে থাকা মৃত ফসিলগুলো সেই বিশ্বাস থেকেই পরিচিতি পেয়েছে “অসুরের হাড্ডী” নামে।
স্বাধীনতার পূর্বে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্থান সরকারের প্রত্নতত্ত্ব বিভাগ ১৯৫৫-১৯৫৬ সালে লালমাই-ময়নামতিতে জরিপ চালিয়ে কুমিল্লার যে ৫৪ টি প্রত্নতাত্ত্বিক স্থান সংরক্ষন করার জন্য চিহ্নিত করেছে তার মধ্যে এই চন্ডীমুড়া পাহাড় অন্যতম। প্রতিদিন নানা ধর্মের পর্যটক এই মন্দির পরিদর্শনে আসে। প্রতিবছর কার্তিক মাসের দীপাবলির সময় দেওয়ানী উৎসব, পৌষ-মাঘ মাসে গীতা সম্মেলন, ও ফাল্গুন-চৈত্র মাসে বাসন্তী মহাষ্টমী এই তিনবার চন্ডীমুড়া পাহাড়ে ভক্তবৃন্দের সমাবেশ ঘটে। ভক্তদের বিশ্বাস, দেবী চন্ডীর কাছ থেকে কেউ খালি হাতে ফিরে না। উপমহাদেশে সুদীর্ঘ তেরশ বছরের এক বিরল ঐতিহাসিক এবং নীরব সাক্ষীর নিদর্শন বহন করে চলেছে কুমিল্লার এই চন্ডীমুড়া মন্দির।
জেলা শহর থেকে মন্দিরে পৌঁছানোর উপায়ঃ
কুমিল্লা জেলার পদুয়ার বাজার বিশ্বরোড থেকে বাস, সিএনজি অথবা অটোরিক্সা যোগে মাত্র ৪০ মিনিটের মধ্যে লালমাই বাজার পৌঁছাবেন, লালমাই বাজার থেকে পশ্চিম দিকে হেঁটে গেলেই সবুজ গাছ-গাছালি ঘেরা লালমাই আঞ্চলিক স্বাউট প্রশিক্ষন কেন্দ্রটি দেখতে পাবেন। এখান থেকে উত্তর দিকে ইটের সলিং করা সড়ক ধরে হাঁটতে হবে প্রায় দেড় কি.মি পথ। এরপর টাংকু নামক একটি টিলা দেখা যাবে যেটি কিনা সমতল ভূমি থেকে প্রায় ২০০ ফুট উপরে, এর উঁচুতেই চন্ডীমুড়া মায়ের মন্দিরে।
কুমিল্লা রেলষ্টেশন থেকে লোকাল ট্রেনে লালমাই রেল ষ্টেশনে নেমে ১৫ মিনিটে পায়ে হেঁটে অথবা রিক্সায়/সিএনজি করেও মায়ের এই মন্দিরে পৌঁছানো যায়।


শ্রী শ্রী চিন্তাহারী সাধনপীঠ
শ্রী শ্রী চিন্তাহারী সাধনপীঠ যোগাশ্রম অবস্থানঃ জেলাঃ চট্টগ্রামউপজেলাঃ বাঁশখালীঅবস্থানঃ জঙ্গলজলদিইতিহাসঃবাঁশখালী উপজেলার জঙ্গলজলদি একটি প্রত্যন্ত অঞ্চল। সেই স্থানটি হিংস্র বন্যপ্রাণী ও



শ্রীমৎ স্বামী তারানন্দ মহাকালী
শ্রীমৎ স্বামী তারানন্দ মহাকালী যোগাশ্রম অবস্থানঃজেলাঃ চট্টগ্রামউপজেলাঃ চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনগ্রামঃ মোহরা (কালুরঘাঠ) চাদগাঁওইতিহাসঃকর্ণফুলী-হালদার মিলনস্থলে কালুরঘাট রেলসেতুর উওরপার্শ্বে কর্ণফুলী নদীর পাশে

শ্রী শ্রী চন্দ্রনাথ ধাম
শ্রী শ্রী চন্দ্রনাথ ধাম অবস্থানঃ জেলাঃ চট্টগ্রামউপজেলাঃ সীতাকুণ্ডগ্রামঃচন্দ্রনাথ পাহাড়ের অবস্থান চট্টগ্রাম জেলা শহর থেকে ৩৭ কিলোমিটার উত্তরে এবং ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক

পুঠিয়া বড় শিব মন্দির
পুঠিয়া বড় শিব মন্দির অবস্থানঃ জেলাঃ রাজশাহীউপজেলাঃ পুঠিয়াগ্রামঃ পুঠিয়ারাজশাহী শহর থেকে ২৩ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত বিখ্যাত পুঠিয়া রাজবাড়ি দিকে এগোতে

পাতালপুরী উল্টা কালী বাড়ি
শ্রী শ্রী পাতাল পুরী উল্টা কালী বাড়ি অবস্থানঃ জেলাঃ চট্টগ্রাম উপজেলাঃ সীতাকুণ্ড এলাকাঃ চন্দ্রনাথ ধাম। এই চন্দ্রনাথ পাহাড়টি চট্টগ্রাম শহর



শ্রী শ্রী চিনিশপুর কালী
শ্রী শ্রী চিনিশপুর কালী মন্দির অবস্থানঃ জেলাঃ নরসিংদী উপজেলাঃ নরসিংদী সদর গ্রামঃ চিনিশপুর ইতিহাসঃ বাংলাদেশে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের একটি


শিকারপুর উগ্রতাঁরা মন্দির
সুনন্দা, ভৈরব, ত্রম্ব্যক, শিব, উগ্রতাঁরা দুর্গা ও কালী মন্দির অবস্থানঃ জেলাঃ বরিশাল। উপজেলাঃ উজিরপুর। গ্রামঃ মুন্ডপাশা পোস্ট অফিসঃ শিকারপুর, তারাবাড়ী।

ব্রহ্মনির্বাণ তীর্থ শ্রী শ্রী
ব্রহ্মনির্বাণ তীর্থ শ্রী শ্রী তুলসীধাম অবস্থানঃ জেলাঃ চট্টগ্রাম নন্দনকানন,চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনইতিহাসঃমোগল বাহিনীর হিন্দীভাষী রামভক্ত হিন্দুস্থানী সৈনিকদের আরাধনাস্থল হিসাবে ১৭২০ খ্রিস্টাব্দে মহাত্মা


শ্রী শ্রী কালী ও
শ্রী শ্রী কালী ও শীতলা মাতার মন্দির অবস্থানঃ জেলাঃ বরিশাল। উপজেলাঃ বরিশাল সদর। অবস্থানঃ অমৃত লাল দে সড়ক, রায় রোড, বরিশাল সিটি

বার্থী শ্রী শ্রী তারা
বার্থী শ্রী শ্রী তারা মায়ের মন্দির অবস্থানঃ জেলাঃ বরিশাল। উপজেলাঃ গৌরনদী। অবস্থানঃ ঢাকা-বরিশাল মহাসড়ক। ইতিহাসঃ ধারনা করা হয়

মহাতীর্থ শ্রীশ্রী সাধুবাবা তারাচরণ
মহাতীর্থ শ্রীশ্রী সাধুবাবা তারাচরণ সিদ্ধাশ্রম অবস্থানঃ জেলাঃ চট্টগ্রাম উপজেলাঃ পটিয়া গ্রামঃ ধলঘাট ইতিহাস: পটিয়া তথা দক্ষিন চট্টগ্রামের সুপ্রাচীন ঐতিহ্যবাহী


শ্রী শ্রী বুড়াকালী মায়ের
শ্রী শ্রী বুড়াকালী মায়ের বিগ্রহ মন্দির অবস্থান: জেলাঃ চট্টগ্রাম উপজেলাঃ পটিয়া গ্রামঃ ধলঘাট ইতিহাস: চট্টগ্রাম জেলার পটিয়া উপজেলার ধলঘাট

শ্রী শ্রী কাঁলাচাদ ঠাকুরবাড়ী
শ্রী শ্রী কাঁলাচাদ ঠাকুরবাড়ী অবস্থানঃ জেলাঃ চট্টগ্রাম উপজেলাঃ বোয়ালখালী কানুনগোপাড়া গ্রামে অবস্থিত। ইতিহাসঃ ‘শ্রীশ্রী লক্ষ্মী-জনার্ধন বাসুদেব’ কালাচাঁদ ঠাকুরের পূর্বনাম ছিলো।

জগন্নাথ মন্দির বা সতেরো
জগন্নাথ মন্দির বা সতেরো রত্ন মন্দির অবস্থানঃ জেলাঃ কুমিল্লাসতেরো রত্ন মন্দিরটি কুমিল্লা জেলাশহর থেকে দুই কিলোমিটার দক্ষিন পূর্বে জগন্নাথপুর (খামার


এগারো শিব মন্দির
এগারো শিব মন্দির অবস্থানঃজেলাঃ যশোরউপজেলাঃ অভয়নগরগ্রামঃ অভয়নগরইতিহাসঃপ্রতাপশালী যশোর রাজ্যের রাজা প্রতাপাদিত্য মুঘল শাসন আমলে মুঘলদের সঙ্গে যুদ্ধে পরাজিত ও বন্দী

চারণ কবি মুকুন্দ দাস
চারণ কবি মুকুন্দ দাস প্রতিষ্ঠিত কালী মন্দির অবস্থানঃজেলাঃ বরিশাল। উপজেলাঃ বরিশাল সদর। নথুল্লাবাদ বাসস্ট্যান্ড সংলগ্ন বিআরটিসি বাসের ডিপোর পাশে।ইতিহাসঃ১৯১৬ সালে চারণ সম্রাট


শ্রী শ্রী রাউজান জগৎপুর
শ্রী শ্রী রাউজান জগৎপুর আশ্রম অবস্থানঃ জেলাঃ চট্টগ্রাম উপজেলাঃ রাউজান রাউজান-রাঙ্গুনিয়া সীমান্তবর্তী চট্টগ্রাম-কাপ্তাই সড়ক থেকে উত্তর দিকে এবং চুয়েট ও

বরিশাল মহাশ্মশান
বরিশাল মহাশ্মশান অবস্থানঃজেলাঃ বরিশালউপজেলাঃ বরিশাল সদরইতিহাসঃ বরিশালের ইতিহাস ঐতিহ্যের অন্যতম প্রতীক - উপমহাদেশের সর্ববৃহৎ শ্মশান "বরিশাল মহাশ্মশান"। বরিশাল শহরের প্রাণকেন্দ্র

বরিশাল রামকৃষ্ণ মিশন
বরিশাল রামকৃষ্ণ মিশন অবস্থানঃজেলাঃ বরিশালউপজেলাঃ বরিশাল সদরইতিহাসঃশ্রীরামকৃষ্ণ পরমহংসদেবের আদর্শ প্রচারের উদ্দেশ্যে তাঁর প্রধান শিষ্য স্বামী বিবেকানন্দ ১৮৯৭ সালে গড়ে তোলেন

শ্রীশ্রী তাঁরাবাড়ি মন্দির
শ্রীশ্রী তাঁরাবাড়ি মন্দির অবস্থানঃজেলাঃ ঝালকাঠি।উপজেলাঃ নলছিটি।এলাকাঃ হাসপাতাল রোড।ইতিহাসঃনলছিটির প্রাচীন নির্দশনগুলোর মধ্যে অন্যতম একটি হলো শ্রীশ্রী তাঁরা মন্দির। জনশ্রুতিমতে, রাজা রাজবল্লভের

শ্রী শ্রী পুণ্ডরীক ধাম
শ্রী শ্রী পুণ্ডরীক ধাম অবস্থানঃজেলাঃ চট্টগ্রামউপজেলাঃ হাটহাজারীমেখল গ্রামের অন্তর্গত।ইতিহাসঃদ্বাপরযুগে বৃন্দাবনের বৃষভানু মহারাজই এই কলিযুগে পুণ্ডরীক বিদ্যানিধি মহাশয়রুপে জন্মগ্রহণ করেছেন। তার


সরকার মঠ বা মাহিলাড়া
সরকার মঠ বা মাহিলাড়া সরকার মঠ অবস্থানঃজেলাঃ বরিশালউপজেলাঃ গৌরনদী"মাহিলাড়া সরকার মঠ" মাহিলাড়া গ্রামে অবস্থিত, যা বরিশাল বিভাগের গৌরনদী উপজেলার অন্তর্গত।ইতিহাসঃসরকার মঠটি ১৭৪০-১৭৫৬ সালের

শ্রী শ্রী গোবিন্দ ও
শ্রী শ্রী গোবিন্দ ও দুর্গামাতা মন্দির অবস্থানঃ জেলাঃ রাজশাহী উপজেলাঃ বাগমারা রাজা কংস নারায়ণ রায় বাহাদুর কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত শ্রী শ্রী

শ্রী শ্রী জোড় মন্দির
শ্রী শ্রী জোড় মন্দির বা যুগল শিব কালী মন্দির অবস্থানঃ জেলাঃ ময়মনসিংহ উপজেলাঃ মুক্তাগাছা মুক্তাগাছা শহরের আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন ক্যাম্পের

শ্রী শ্রী রাধাকালাচাঁদ বিগ্রহ
শ্রী শ্রী রাধাকালাচাঁদ বিগ্রহ মন্দির অবস্থানঃ জেলাঃ টাংগাইল উপজেলাঃ মির্জাপুর জামুর্কি ইউনিয়নের পাকুল্লা নামক গ্রামে অবস্থিত। ইতিহাসঃ ১১৯৫ বঙ্গাব্দে টাংগাইলের

শ্রী শ্রী শংকর মঠ
শ্রী শ্রী শংকর মঠ অবস্থানঃজেলাঃ বরিশালগ্রামঃ নতুন বাজারইতিহাসঃনগরীর প্রাণকেন্দ্র বিএম কলেজ রোডে নানা উত্থান-পতনের মধ্যদিয়ে বরিশালে ব্রিটিশ আমল থেকেই শ্রী

শ্রী শ্রী কামাক্ষ্যা মাতার
শ্রী শ্রী কামাক্ষ্যা মাতার মন্দির অবস্থানঃজেলাঃ ময়মনসিংহউপজেলাঃ হালুয়াঘাট মুজাখালি গ্রামে অবস্থিত।ইতিহাসঃআসামের কামরুপ জেলার নীলাচল পর্বতে অবস্থিত শ্রী শ্রী কামরুপ কামাক্ষ্যা

গোসাইলডাঙ্গা শ্রী শ্রী শ্মশান
গোসাইলডাঙ্গা শ্রী শ্রী শ্মশান কালী বাড়ী অবস্থানঃ জেলাঃ চট্টগ্রামউপজেলাঃ চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন এলাকাবি. নাগ. লেইন, গোসাইলডাঙ্গা, বন্দর এলাকা ।ইতিহাসঃ১৯৫৮ ইংরেজীর (১৩৬৪

শ্রী শ্রী চন্ডীতীর্থ মেধস
শ্রী শ্রী চন্ডীতীর্থ মেধস মুনির আশ্রম অবস্থানঃজেলাঃ চট্টগ্রাম উপজেলাঃ বোয়ালখালীচট্টগ্রামের কালুরঘাট ব্রীজ পার হয়ে বোয়ালখালী উপজেলা সদর থেকে প্রায় ৮

সোনারং জোড়া মঠ ও
সোনারং জোড়া মঠ ও শ্যামসিদ্ধির মঠ অবস্থানঃজেলাঃ মুন্সীগঞ্জউপজেলাঃ টংগীবাড়িকালজয়ী বাঙালি সত্যেন সেনের সোনারং গ্রামে অবস্থিত।ইতিহাসঃবাংলাদেশের অষ্টাদশ শতাব্দীর একটি প্রত্নতত্ত্ব নিদর্শন

শ্রী শ্রী মেহার কালিবাড়ি
শ্রী শ্রী মেহার কালিবাড়ি অবস্থান: জেলা: চাঁদপুর উপজেলাঃ শাহরাস্তি উপজেলা মেহার নামক এলাকায় অবস্থিত। ইতিহাসঃ বাংলাদেশের একটি প্রসিদ্ধ স্থান হলো

শ্রী শ্রী চট্টেশ্বরী কালীমাতা
শ্রী শ্রী চট্টেশ্বরী কালীমাতা মন্দির অবস্থানঃ জেলাঃ চট্টগ্রামউপজেলাঃ চট্টগ্রাম মেট্টোপলিটন এলাকাইতিহাসঃ চট্টেশ্বরী কালী মায়ের বিগ্রহ মন্দিরটি প্রায় ৩০০-৩৫০ বছর পূর্বে

শ্রী শ্রী যশোরেশ্বরী কালী
শ্রী শ্রী যশোরেশ্বরী কালী মন্দির অবস্থান: জেলাঃ সাতক্ষীরা উপজেলাঃ শ্যামনগর গ্রামঃ ঈশ্বরীপুর ইতিহাসঃ হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের জন্য একটি পবিত্র তীর্থস্থান হলো

শ্রী শ্রী হান্ডিয়াল জগন্নাথ
শ্রী শ্রী হান্ডিয়াল জগন্নাথ মন্দির অবস্থান:জেলাঃ পাবনাউপজেলাঃ চাটমোহর উপজেলা সদরের ১৮ কিলোমিটার দক্ষিণ দিকে এর অবস্থান।গ্রামঃ হান্ডিয়ালইতিহাস:ত্রয়োদশ-চতুর্দশ খ্রিষ্টাব্দে বাংলাদেশের অন্যতম

শ্রী শ্রী কালভৈরব নাটমন্দির
শ্রী শ্রী কালভৈরব মন্দির ও বিগ্রহ অবস্থানঃ-জেলাঃ ব্রাহ্মণবাড়ীয়াউপজেলাঃ সরাইলইতিহাসঃ- ব্রাহ্মণবাড়ীয়া শহরের উত্তর সীমানায় তিতাস নদীর পশ্চিম পার্শ্বে মেড্ডা গ্রামের একটি

বারদী লোকনাথ আশ্রম
বারদী লোকনাথ আশ্রম জেলাঃ নারায়ণগঞ্জউপজেলাঃ সোনারগাঁইউনিয়নঃ বারদী অবস্থানঃ বারদী বাজারের পশ্চিম-উত্তর কোণে গুরু ভগবান গাঙ্গুলীর দেহত্যাগের আগে বাবা লোকনাথ ও

কৈবল্যধাম
শ্রীশ্রীকৈবল্যধাম আশ্রম অবস্থানঃ চট্টগ্রাম-ঢাকা মহাসড়কের কর্নেলহাটের কাছে, ফিরোজ শাহ কলোনি শহরঃ চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন জেলাঃ চট্টগ্রাম প্রতিষ্ঠান কালঃ ১৯৩০-এর ২৬শে

কান্তজীর মন্দির
কান্তজির মন্দির গ্রামঃ সুন্দরপুর ইউনিয়ন উপজেলাঃ কাহারোল উপজেলা জেলাঃ দিনাজপুর প্রতিষ্ঠান কালঃ ১৭৫২ খ্রিস্টাব্দ ইতিহাসঃ দিনাজপুর জেলার কান্তনগর মন্দির উপমহাদেশের

আদিনাথ মন্দির
শ্রী শ্রী আদিনাথ মন্দির গ্রামঃ গোরকঘাটা ইউনিয়নের ঠাকুরতলা গ্রামে উপজেলাঃ মহেশখালী জেলাঃ কক্সবাজার প্রতিষ্ঠান কালঃ আদিনাথের গোড়াপত্তন কয়েক হাজার বৎসর